শেরপুরে বিশ্ব পানি দিবস পালিত
শাহরিয়ার মিল্টন,শেরপুর : সারাদেশের ন্যায় শেরপুরে “ভূগর্ভস্থ পানি: অদৃশ্য সম্পদ, দৃশ্যমান প্রভাব” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব পানি দিবস-২০২২ পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে শেরপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতায় সোমবার (৪ এপ্রিল ) সকাল ১০টা জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বর থেকে
বর্ণাঢ্য র্যালির উদ্বোধন করেন, জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ। র্যালিটি
জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ
করে পুনরায় সেখানে গিয়ে শেষ হয়।
বর্ণাঢ্য র্যালির উদ্বোধন করেন, জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ। র্যালিটি
জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ
করে পুনরায় সেখানে গিয়ে শেষ হয়।
শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. শাহজাহানের সঞ্চালনায়
প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ। এসময় তিনি বলেন,
ফসল উৎপাদন, সেচ ও গৃহস্থালি কাজে ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে। মাটির
নিচে পানির আধার সুরক্ষা ও পানির গুণাগুণ বজায় রাখতে ভূ-উপরস্থ ও ভূগর্ভস্থ
পানির সমন্বিত ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. মোমিনুর রশীদ। এসময় তিনি বলেন,
ফসল উৎপাদন, সেচ ও গৃহস্থালি কাজে ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে। মাটির
নিচে পানির আধার সুরক্ষা ও পানির গুণাগুণ বজায় রাখতে ভূ-উপরস্থ ও ভূগর্ভস্থ
পানির সমন্বিত ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এ প্রেক্ষাপটে জাতিসংঘ ঘোষিত এ বছরের বিশ্ব পানি দিবসের প্রতিপাদ্য সামগ্রিক বিবেচনায় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হয়েছে বলে তিনি জানান। যদিও ভূগর্ভস্থ পানি দৃশ্যমান নয়, কিন্তু
এর প্রভাব সর্বত্র বিদ্যমান। ভূগর্ভস্থ পানি আমাদের তরল মিঠা পানির সবচেয়ে বড়
উৎস। ভূগর্ভস্থ পানি পানীয় জল সরবরাহ, স্যানিটেশন ব্যবস্থা, কৃষিকাজ, শিল্প ও
বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখে বিধায় তার সুস্থ ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন বলেও তিনি জানান।
এর প্রভাব সর্বত্র বিদ্যমান। ভূগর্ভস্থ পানি আমাদের তরল মিঠা পানির সবচেয়ে বড়
উৎস। ভূগর্ভস্থ পানি পানীয় জল সরবরাহ, স্যানিটেশন ব্যবস্থা, কৃষিকাজ, শিল্প ও
বাস্তুতন্ত্র বজায় রাখে বিধায় তার সুস্থ ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন বলেও তিনি জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মুকতাদিরুল
আহমেদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মোহিত কুমার দে, জেলা খাদ্য
নিয়ন্ত্রক মো. আল ওয়াজিউর রহমান, জেলা খাদ্য পরিদর্শক মো. মাহবুবুর রহমান,
জেলা তথ্য অফিসার তাহমিনা আক্তার, শেরপুর প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মো. মেরাজ
উদ্দিন।
আহমেদ, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মোহিত কুমার দে, জেলা খাদ্য
নিয়ন্ত্রক মো. আল ওয়াজিউর রহমান, জেলা খাদ্য পরিদর্শক মো. মাহবুবুর রহমান,
জেলা তথ্য অফিসার তাহমিনা আক্তার, শেরপুর প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মো. মেরাজ
উদ্দিন।
এসময় বক্তারা বলেন, পানির অপচয় রোধ করতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি গ্রহণের আহ্বান
জানান। পানির সবচেয়ে বড় উৎস বৃষ্টির পানিকে সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে ব্যবহার
করার দিকেও জোর দাবি করেন। এছাড়াও পানির জলাধার হাড়িয়ে যাওয়ার ছোট ছোট নদী ও
খাল খনন করে পানি সংরক্ষণ এবং নদী শাসনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
জানান। পানির সবচেয়ে বড় উৎস বৃষ্টির পানিকে সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে ব্যবহার
করার দিকেও জোর দাবি করেন। এছাড়াও পানির জলাধার হাড়িয়ে যাওয়ার ছোট ছোট নদী ও
খাল খনন করে পানি সংরক্ষণ এবং নদী শাসনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
আলোচনা সভায় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেহনাজ ফেরদৌস, সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. লুৎফর রহমান, পিডিবিএফ এর উপ-পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী মো. হাসানুর রহমান,
বিডব্লিউডিবি উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. তৌফিকুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের
উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোছা. জিয়াসমিন খাতুনসহ সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের
কর্মকর্তা, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিডব্লিউডিবি উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. তৌফিকুর রহমান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের
উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোছা. জিয়াসমিন খাতুনসহ সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের
কর্মকর্তা, বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।