এসিড বৃষ্টি

মো: এনামুল হক: এসিড বৃষ্টি হলো আবহাওয়ার এমন অবস্থা, যেখানে বায়ু পদার্থ এবং বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে বৃষ্টির পানির সাথে মিশে এসিড গ্যাসের রূপে প্রসারিত হয়। এই এসিড গ্যাসের বিষক্রিয়ায় তাপমাত্রা কম অনুভুত হয়। এসিড বৃষ্টির কারণ প্রাথমিকভাবে বিষক্রিয়া, যখন বিষাক্ত গ্যাস পানির সাথে সংকরণ করে এবং পানি দ্বারা উৎসর্গ করা হয়। অনেক দিন কোন এলাকায় বৃষ্টি না হলেও সেখানের বাতাসেও এসিডের উপস্থিতি বেড়ে যায়, যার ফলে অনেকদিন পরের প্রথম বৃষ্টিতে এসিডের পরিমাণ লক্ষ্য করা যায়।

এসিড বৃষ্টি মুখ্যভাবে অবস্থান করে যে সকল স্থানে এসিড উৎসর্গ হয়ে থাকে। এসিড বৃষ্টির প্রধান কারণ মুক্ত অক্সিজেন এবং মুক্ত নাইট্রোজেন পরিষ্কার বা নিস্তেজ বা নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকা যারা পানির সাথে সংকরণ করে এসিড গ্যাসে পরিণত হয়ে যায়।

এসিড বৃষ্টির ফলে প্রাকৃতিক উপকরণ ও জলজীবী জীবাশ্ম প্রভাবিত হতে পারে। এটি স্থানীয়ভাবে পৃথিবীর পানির জলপ্রপাতের একটি কারণ হতে পারে, যা সত্ত্বেও পর্যাপ্ত মাত্রাতে প্রকাশ্যমান পার্বতীয় জলপ্রপাত এবং জলবায়ু প্রবাহের কারণে সাধারণভাবে বৃদ্ধি পায় না।

এসিড বৃষ্টির বৃদ্ধি মুখ্যভাবে পারিস্থিতিক পরিবর্তনের ফলে হয়, যেমন উষ্ণতা বৃদ্ধি, বন্যা, এসিড উৎসর্গ, ইস্ট্রাউসফেরিক উৎসর্গ, গ্লেশিয়ার প্রবাহ ইত্যাদি। এসিড বৃষ্টির বৃদ্ধি মানুষের কাছাকাছি বা বৃদ্ধি প্রবাহের কাছাকাছি বৃদ্ধি করে কারণ হয় যারা বিভিন্ন ইউনিট সংস্থান বা প্রকল্প প্রযুক্তি করে, সেগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে পারে।

বাংলাদেশের এসিড বৃষ্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবেশ সমস্যা, যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে উদ্ভব করতে পারে। এসিড বৃষ্টি একটি প্রকার দূষণ, যেখানে বিভিন্ন অস্ত্রাগার বা উদ্ভিদ থেকে এসিড গ্যাস বা পানির সাথে সংকরণ করে এবং বৃষ্টির মাধ্যমে এসিডিক দগ্ধ বৃষ্টির রূপে প্রকাশ্যমান হয়।

এসিড বৃষ্টির প্রধান কারণ হলো ইউনিটের উদ্ভিদ বা শ্রমিক সংঘের কাজের সময় এসিড উৎসর্গ, যা প্রধানতঃ ইউনিট সংস্থা, পার্ক ইউনিট, টেক্সটাইল ইউনিট, পার্বত্য ইউনিট, সার উদ্ভিদ, বন্য সার উত্তোলন ইত্যাদির কাজে প্রস্তুত সার উৎসর্গ বা এসিড গ্যাসের রূপে ঘটতে পারে।

বাংলাদেশে এসিড বৃষ্টির প্রভাব বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভাবে অনুভব করা হয়ে থাকে। প্রধানতঃ উত্তর বাংলাদেশের অঞ্চলে এসিড বৃষ্টির ভীষণ প্রভাব অনুভব করা হয়ে থাকে, যা উত্তরাঞ্চলের দক্ষিণদিকের অঞ্চলের সাথে তুলনা করে অধিক উত্তেজনা এবং অন্তর্মুখী মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে এসিড বৃষ্টির ভীষণ প্রভাব ঘটায়। এটি বিশেষভাবে মানব স্বাস্থ্য, প্রাকৃতিক উপকরণ, খাদ্য উৎপাদন, প্রাণী ও উদ্ভিদ জীবন ইত্যাদির উপর প্রভাবিত হতে পারে।

এসিড বৃষ্টির প্রভাব কমানো বা ব্যক্তিগত স্তরে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বাণিজ্যিক সেক্টরে উপকারী প্রযুক্তি, জল প্রবাহের নিয়ন্ত্রণ এবং সঠিক প্রকৃতির সংরক্ষণ প্রয়োজন। প্রশাসনিক স্তরে, এসিড বৃষ্টির বিনিময়ে একটি বিশেষ পরিচ্ছন্নতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভাগীয় স্তরে এই সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে। বাণিজ্যিক সেক্টরে স্বচ্ছতা প্রক্রিয়া, উপযুক্ত অবস্থান পরিচ্ছন্নতা, সঠিক পানির ব্যবহার ও উদ্ভিদ উত্তোলনের সঠিক প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া গ্রহণ করার মাধ্যমে এসিড বৃষ্টির প্রভাব কমানো সম্ভব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Shares
Verified by MonsterInsights